স্পেনের বার্সেলোনায় লিওনেল মেসির দ্বিতীয় বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। মেসির বাড়িতে হামলা চালিয়েছে একটি পরিবেশবিষয়ক আন্দোলনকারী সংস্থা। তাদের দাবি, মেসির বাড়িটি পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ।
মেসির জন্ম আর্জেন্টিনায় হলেও বার্সেলোনায় খেলার সুবাদে দীর্ঘদিন সেখানেই ছিলেন তিনি। ইবিজাতে তার একটি বাড়ি রয়েছে যার নাম ‘ইবিজা ম্যানশন’। তবে এখন তিনি এখানে না থাকলেও এমন হামলার ঘটনা এই সাবেক বার্সেলোনা তারকার জন্য নিশ্চিতভাবেই একটি বড় দুঃসংবাদই হতে যাচ্ছে।
১১ মিলিয়ন ইউরো সমমূল্যের এই বাড়িটি পরেবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ দাবি করে হামলা ও ভাঙচুর করেছে পরিবেশবিষয়ক আন্দোলনকারী সংস্থা‘ফিউচারো ভেজেটাল’। সেখানে হামলার দায় স্বীকারও করেছে সংগঠনটি।
আরও পড়ুন:
» সালাউদ্দিনকে পদত্যাগের জন্য ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
» দেশের ক্রিকেটকে ক্ষমতার কালো থাবা থেকে মুক্ত করতে হবে: ইমরুল
হামলা ও ভাঙচুরের পর সেখানকার দেয়ালে লাল-কালো রঙে প্রতিবাদী স্লোগান লিখে দেয় পরিবেশকর্মীরা। এ নিয়ে সংগঠনটির এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে একটি পোস্ট দেয় তারা। যেখানে সেখা যায় দেয়ালের সামনে ব্যানার হাতে দাঁড়িয়ে আছেন দুই কর্মী। আর ব্যানারে লেখা, বিশ্বকে বাঁচান, ধনীদের প্রতিরোধ করুন এবং পুলিশ সরিয়ে নিন।’
আর এই পোস্টের ক্যাপশনে লেখা ছিল, আমরা কাজ করি। আমরা মেসির অবৈধ প্রাসাদে দাগ দিয়েছি। এই প্রাসাদটি অবৈধভাবে তৈরি করা হয়েছে যা ফুটবলার লিওনেল মেসি ১১ মিলিয়ন ইউরোরও বেশি অর্থ দিয়ে ক্রয় করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিরর এক প্রতিবেদনে জানায়, ২০২২ সালে এই বাড়িটি কিনেছিলেন মেসি। সেখানে তিনি তারা স্ত্রী-সন্তানসহ অনেকবার গিয়েছেন। তবে এই বাড়িতে হামলার বিষয়ে এখনও মুখ খুলেননি এই ইন্টার মায়ামি তারকা তারকা।
ক্রিফোস্পোর্টস/৬আগস্ট২৪/বিটি