Connect with us
ক্রিকেট

আইপিএলে বল হাতে ঝড় তুললেন প্রোটিয়া পেসার, নতুন রেকর্ড

জেরাল্ড কোয়েটজে। ছবি- সংগৃহীত

গেল সোমবার আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে ম্যাচের শেষ বলে গতির ঝড় তুলেছিলেন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের তারকা পেসার জেরাল্ড কোয়েটজে। এদিন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের দেওয়া ১২৬ রানের লক্ষ্য ৬ উইকেট হাতে থাকতে পূরণ করে নেয় রাজস্থান। কোয়েটজের সেই রেকর্ড গতির বলে চার মেরে রাজস্থানের জয় নিশ্চিত করেন রায়ান পরাগ।

এদিকে গত শনিবার (৩০ মার্চ) লখনৌ সুপার জায়ান্টের হয়ে অভিষেক ম্যাচে গতির ঝড় তুলেছিলেন আরেক তরুণ মায়াঙ্ক যাদব। সেদিন তার করা সর্বোচ্চ গতির ডেলিভারিটি ছিল ১৫৫.৮ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার। যা তখন পর্যন্ত চলতি আসরে সর্বোচ্চ গতির বল হিসেবে রেকর্ড করা হয়। এর দুদিন বাদেই এবার ভেঙে গেল সে রেকর্ড।

সোমবার (১ এপ্রিল) মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের জার্সিতে দক্ষিণ আফ্রিকান তারকা পেস বলার জেরাল্ড কোয়েটজে কেবল চলতি আসরের সবচেয়ে দ্রুততম গতির বলটি করেননি, বরং তিনি করেছেন আইপিএল ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গতিময় এক ডেলিভারি। যেই বলটির গতি উঠেছিল ঘন্টা প্রতি ১৫৭.৪ কিলোমিটার।

কোয়েটজে যখন ইনিংসের ১৬তম ওভারে নিজের তৃতীয় ওভার করতে আসেন তখন রাজস্থানের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল কেবল ১৫ রান। তার এই ওভারের প্রথম দুই বলে দুই ছক্কা হাঁকিয়ে নিজের ফিফটি পূরণ করেন রায়ান পরাগ। তৃতীয় বলটি ছিল কোয়েটজের করা আসরের দ্রুততম সেই বল। তবে সে বলেই চার হাকিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন পড়াগ।

অবশ্য একটুর জন্য আইপিএল ইতিহাসে করা সর্বোচ্চ দ্রুত গতির বলের রেকর্ড করতে পারেননি কোয়েটজে। যে রেকর্ডটি ২০১১ সাল থেকে এতদিন নিজের দখলে রেখেছেন অস্ট্রেলিয়ান সাবেক তারকা বোলার শন টেইট। সেবার রাজস্থান রয়্যালসের জার্সিতে তিনি করেছিলেন ১৫৭.৭১ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার একটি ডেলিভারি।

এদিন কোয়েটজে শন টেইটের সেই রেকর্ড ভাঙতে না পারলেও পেছনে ফেলেছেন কিউই পেস বোলার লকি ফার্গুসনকে। ২০২২ সালে তার করা ১৫৭.৩ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার বলটি ছিল এতদিন টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গতিময় ডেলিভারি। একই বছর ভারতীয় বোলার উমরান মালিক করেছিলেন ১৫৭ কিলোমিটার বেগের একটি বল।

আরও পড়ুন: মুস্তাফিজুর রহমান ফের কবে চেন্নাই শিবিরে যোগ দেবেন?

ক্রিফোস্পোর্টস/৩এপ্রিল২৪/এফএএস 

Click to comment

Leave a Reply

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Focus

More in ক্রিকেট